প্রথম থেকে নবম শ্রেণি

লটারিতে সুযোগ পেলে ভর্তি বাধ্যতামূলক

এ প্রক্রিয়ায় কোনো শিক্ষার্থীকে ভর্তি না করালে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে -মাউশির পরিচালক

দৈনিক প্রেসনোট
আপডেটঃ ২ জানুয়ারি, ২০২২ | ৯:১৯ 2117 ভিউ
দৈনিক প্রেসনোট
আপডেটঃ ২ জানুয়ারি, ২০২২ | ৯:১৯ 2117 ভিউ
Link Copied!

তিন স্তরের (মহানগর, বিভাগ ও জেলা) সরকারি-বেসরকারি হাইস্কুলে শিক্ষার্থী ভর্তি প্রক্রিয়া নিয়ে হযবরল অবস্থা তৈরি হয়েছে। কোথাও বেশি বয়সের ধুয়া তুলে লটারিতে নির্বাচিতদের ভর্তি করানো হচ্ছে না। কোথাও আবার মৌখিক পরীক্ষার নামে ছাঁটাই করা হচ্ছে। এর ফলে লটারিতে চান্স পাওয়ার পরও কেউ কেউ ভর্তি থেকে বাদ পড়ছে। ভুক্তভোগীদের অনেকে কাছে এসব বিষয়ে তথ্যবহুল অভিযোগ করেছেন।

অপরদিকে রাজধানী ও রাজধানীর বাইরে বিপুলসংখ্যক শিক্ষার্থী পছন্দের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ভর্তির সুযোগ পায়নি। মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের (মাউশি) আয়োজনে অনলাইনে আবেদনকারীদের মধ্যেই এমন শিক্ষার্থী আছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ। অবশ্য এসব শিক্ষার্থীকে এখন সরাসরি ভর্তির সুযোগ দেওয়ার চিন্তা করা হচ্ছে বলে জানা গেছে।

ভর্তির এই সংকট প্রসঙ্গে জানতে চাইলে মাউশি পরিচালক (মাধ্যমিক) অধ্যাপক মোহাম্মদ বেলাল হোসাইন বলেন, ‘ভর্তির নামে যুদ্ধাবস্থা দূর করার জন্য সরকার লটারির মাধ্যমে শিক্ষার্থী ভর্তির উদ্যোগ নিয়েছে। তাই লটারির বাইরে মূল্যায়ন বা অন্য কোনোভাবে পরীক্ষা নিয়ে শিক্ষার্থী ভর্তি কিংবা ছাঁটাইয়ের সুযোগ নেই। লটারিতে সুযোগ পেলে ভর্তি বাধ্যতামূলক। কিন্তু যদি কোনো প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে লটারিতে চান্স পাওয়ার পরও ভর্তি না করার অভিযোগ পাওয়া যায় তাহলে অবশ্যই ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এ ব্যাপারে অভিভাবকরা লিখিত অভিযোগ করলে তদন্ত করা হবে।’ তিনি আরও বলেন, ‘মোদ্দা কথা কেউ ভর্তিবঞ্চিত থাকবে না। যারা লটারিতে চান্স পায়নি কিংবা অনলাইনে আবেদন করতে পারেনি-তাদের সরাসরি ভর্তির সুযোগ দেওয়া হবে। আসন শূন্য থাকা সাপেক্ষে এই ভর্তি প্রক্রিয়ার বিষয়টি স্ব স্ব স্কুল সরকারি কমিটির মাধ্যমে সম্পন্ন করবে।’

বিজ্ঞাপন

ভর্তিতে দুর্নীতি বন্ধে এবার প্রথমবারের মতো বেসরকারি হাইস্কুলে সরকারি ব্যবস্থাপনায় লটারিতে শিক্ষার্থী ভর্তির ব্যবস্থা করা হয়। এই প্রক্রিয়ায় জেলা সদর পর্যন্ত প্রতিষ্ঠান অন্তর্ভুক্ত করা হয়। কিন্তু কিছু প্রতিষ্ঠানকে শিক্ষা মন্ত্রণালয় ছাড় দিয়েছে। অর্থাৎ লটারি না করেও নিজস্ব পদ্ধতিতে ভর্তি করাতে পারবে। এ ধরনের স্কুলের মধ্যে বিভিন্ন চার্চ পরিচালিত প্রতিষ্ঠানসহ ঢাকার রেসিডেন্সিয়াল ও উত্তরা মডেল কলেজের মতো প্রতিষ্ঠান আছে। যদিও অভিভাবকদের দাবি অনুযায়ী এসব স্কুলে যেহেতু ভর্তি নিয়ে বেশি তদবির হয়, তাই এখানে লটারিতে ভর্তি রাখা জরুরি ছিল।

এদিকে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সিদ্ধান্ত ছিল, মাউশির কমিটির অধীনে এবং কেবল লটারির মাধ্যমে শিক্ষার্থী ভর্তি করা হবে। কিন্তু সরকারি নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও স্বতন্ত্র ভর্তির অনুমতি পাওয়া অধিকাংশ প্রতিষ্ঠানই শিক্ষার্থীদের মূল্যায়ন করেছে। এক্ষেত্রে কোনোটি লটারির আগে, আবার কোনোটি লটারির পরে মৌখিক পরীক্ষা নিয়েছে। এমন একটি প্রতিষ্ঠান রাজধানীর রেসিডেন্সিয়াল মডেল স্কুল ও কলেজ। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক অভিভাবক জানান, এই প্রতিষ্ঠানটি এবার কেন্দ্রীয় ভর্তি প্রক্রিয়ায় আসেনি। নিজেরা আবেদন নিয়ে গত শনিবার তৃতীয় শ্রেণির লটারি আয়োজন করে। রোববার থেকে শিক্ষার্থীর কাগজপত্র যাচাই করে ভর্তি নেওয়ার কথা। কিন্তু ঘোষণার বাইরে মৌখিক পরীক্ষা নিয়ে ভর্তিবঞ্চিত করা হয় অনেককে। ওই অভিভাবক আরও বলেন, তার সন্তানও আছে বঞ্চিতদের ওই তালিকায়। তার সন্তানের ভর্তির তারিখ ছিল সোমবার। তাদের মৌখিক পরীক্ষার জন্য সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত বসে থাকতে হয়। সারাদিন না খেয়ে থাকায় সন্ধ্যায় ছেলে দুর্বল হয়ে পড়ে। এ অবস্থায় সে শিক্ষকদের সঙ্গে কথা বলতে পারেনি। পরে দেখে তার ছেলেকে বাদ দেওয়া হয়েছে। অথচ লটারিতে নির্বাচিত কাউকে বাদ দেওয়ার কথা নয়।

এ প্রসঙ্গে বক্তব্য নিতে প্রতিষ্ঠানটির অধ্যক্ষ ব্রিগেডিয়ার জেনারেল কাজী শামীমের সঙ্গে মুঠোফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করেও কথা বলা সম্ভব হয়নি। তবে মাউশির পরিচালক অধ্যাপক মো. বেলাল হোসাইন বলেন, ‘প্রতিষ্ঠানটি আলাদা ভর্তির অনুমতি পেলেও কোনো ধরনের পরীক্ষা নেওয়ার সুযোগ নেই। লিখিত অভিযোগ পাওয়া গেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

বিজ্ঞাপন

জানা গেছে, সরকারি প্রতিষ্ঠানেও লটারিতে নির্বাচিতদের ভর্তিতে জটিলতা হয়েছিল। জামালপুর জিলা স্কুলে লটারিতে উত্তীর্ণ হওয়ার পরও বয়সের জটিলতার কারণে শিক্ষার্থী ভর্তি না করার অভিযোগ উঠেছিল। এরপর শিক্ষার্থী ও অভিভাবকরা আন্দোলন করেন। পরে অবশ্য মাউশি নির্দেশনা জারি করে যে, কেবল প্রথম শ্রেণিতে শিক্ষার্থী ভর্তির ক্ষেত্রে ৬ বছর বা এর বেশি বয়স হতে হবে। তবে এর কম হলে হলে ভর্তি করা হবে না। আর অন্য শ্রেণিতে বয়সের কোনো বিধিনিষেধ নেই।

মাউশি সূত্র জানায়, এবার ৪০৫টি সরকারি এবং ২৯৬২টি বেসরকারি স্কুলে সরকারিভাবে অনলাইনে ভর্তি কার্যক্রম চলছে। এগুলোর মধ্যে সরকারিতে ৮০ হাজার ১৭টি এবং বেসরকারিতে ৯ লাখ ৪০ হাজার ৮৭৬টি আসন রয়েছে। ৮০ হাজার আসনের বিপরীতে আবেদন পড়ে ৫ লাখ ৩৮ হাজার ১৫৩টি। আবেদনকারী বেশি থাকা সত্ত্বেও ৪ হাজার ৪৮ আসনে কাউকে মনোনয়ন দেওয়া যায়নি। অপরদিকে বেসরকারি আসনের তুলনায় আবেদন কম পড়লেও সবাইকে ভর্তির সুপারিশ করা হয়নি। আবেদনকারীর মধ্যে ২ লাখ ৭৬ হাজার ৬৪১ জন লটারিতে চান্স পেয়েছে। মোট আবেদন করেছে ৩ লাখ ৬৮ হাজার ৭০৭ জন। সুপারিশ বঞ্চিত আছে ৯২ হাজারের বেশি। ফলে সরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ছাড়াও বেসরকারিতেও ভর্তি নিয়ে এক ধরনের সংকট তৈরি হয়েছে।

সংশ্লিষ্টরা জানান, সরকারি-বেসরকারি মিলিয়ে মোট আবেদন করে ৯ লাখ ৬ হাজার ৮৬০ জন। তাদের মধ্যে ৩ লাখ ৫৩ হাজার ভর্তির সুপারিশ পেয়েছে। বাকি সাড়ে ৫ লাখেরই ভর্তি নিয়ে অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছে। তারা এখন উদ্বেগ-উৎকণ্ঠার মধ্যে এক রকম হন্যে হয়ে ভর্তি করাতে বিভিন্ন স্কুল খুঁজছে। বিশেষ করে প্রথম শ্রেণিতে আবেদনকারীরা বেশি অনিশ্চয়তায় পড়েছে।

রাজধানীর মতিঝিলের বাসিন্দা মেহেদী হাসান রাসেল বলেন, ‘তার দুই ছেলে ভর্তির জন্য আবেদন করেছেন। ছোটটি প্রথম শ্রেণিতে আর বড়টি ষষ্ঠ শ্রেণিতে। কিন্তু ফলাফলে দুই ছেলেই অপেক্ষমাণ তালিকায় আছে। তবে বড়টি নিয়ে ঝামেলা নেই। তাকে হয়তো আগের স্কুলে রাখা যাবে। কিন্তু ছোটটি নিয়ে তিনি বিপদে পড়েছেন।’ তিনি বলেন, ‘লটারি প্রক্রিয়া না থাকলে তিনি তার ছেলেকে হয়তো পছন্দের ভালো স্কুলে ভর্তি করাতে পারতেন।’

এদিকে মাউশির উপপরিচালক আজিজ উদ্দিন জানিয়েছেন, ‘ভর্তির জন্য পর্যাপ্তসংখ্যক আসন আছে। যদিও সরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে আসন কম। কিন্তু বেসরকারিতে সাড়ে ৯ লাখ আসন আছে। লটারির মাধ্যমে পৌনে ৩ লাখকে সুপারিশ করা হয়েছে। সুতরাং শূন্য আসনে এখন স্কুল না পাওয়া, এমনকি অনলাইনে আবেদন না করা প্রার্থীরা ভর্তি হতে পারবে। এজন্য এখন সরাসরি ভর্তি করার অনুমতি স্কুলগুলোকে দেওয়া হবে।

মাউশি পরিচালক বেলাল হোসাইন বলেন, ‘মূলত জানুয়ারি মাস ধরেই শিক্ষার্থী ভর্তি কার্যক্রম চলবে। যারা লটারিতে এসেছে কিংবা আসেনি- সবার জন্য নির্দেশনা দেওয়া আছে। সরকারি প্রতিষ্ঠানে যে ৪ হাজার আসন শূন্য আছে সেখানে স্কুলগুলোর চাহিদার ভিত্তিতে দ্বিতীয় তালিকায় শিক্ষার্থী দেওয়া হবে। আর নানান কারণে সুপারিশপ্রাপ্তদের মধ্যেও কেউ কোথাও ভর্তি না হওয়ায় আসন শূন্য হলে অপেক্ষমাণ তালিকা থেকে ভর্তি করানো হবে। এরপরও আসন খালি থাকলে দ্বিতীয় অপেক্ষমাণ তালিকা দেওয়া হবে।’

ট্যাগ:

উত্তর গাজা উপত্যকায় সংঘর্ষে পাঁচ ইসরাইলি সেনা নিহত

দৈনিক প্রেসনোট
আপডেটঃ ৮ জুলাই, ২০২৫ | ৯:৩৭ 7 ভিউ
দৈনিক প্রেসনোট
আপডেটঃ ৮ জুলাই, ২০২৫ | ৯:৩৭ 7 ভিউ
Link Copied!

প্রেসনোট নিউজ ডেস্ক: উত্তর গাজা উপত্যকায় সংঘর্ষে পাঁচ ইসরাইলি সেনা নিহত হয়েছে। এদিকে কাতারে ইসরাইল ও হামাসের মধ্যে যুদ্ধবিরতি নিয়ে পরোক্ষ আলোচনা চলছে।

ইসরাইলি সেনাবাহিনীর বরাত দিয়ে জেরুজালেম থেকে বার্তা সংস্থা এএফপি মঙ্গলবার এ তথ্য জানিয়েছে।

ইসরাইলি সেনাবাহিনী এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, উত্তর গাজা উপত্যকায় যুদ্ধের সময় পাঁচ সৈন্য নিহত এবং দুজন গুরুতর আহত হয়।

বিজ্ঞাপন

সেনাবাহিনী জানিয়েছে, আহত সৈন্যদের চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে এবং তাদের পরিবারকে অবহিত করা হয়েছে।  গাজায় প্রায় দুই বছর ধরে চলা যুদ্ধের সর্বশেষ দফায় গত রোববার দোহায় আলোচনা শুরু হয়েছে। ইসরাইল ও ফিলিস্তিনি গোষ্ঠী হামাসের প্রতিনিধিরা একই ভবনের বিভিন্ন কক্ষে আলোচনায় বসেছিলেন।

আলোচনার সাথে যুক্ত এক ফিলিস্তিনি কর্মকর্তা এএফপিকে জানিয়েছেন, সোমবারের আলোচনা ‘কোনও অগ্রগতি ছাড়াই’ শেষ হয়েছে।

হামাস এবং ইসরাইলি প্রতিনিধিদলের আলোচনা পুনরায় শুরু হওয়ার কথা ছিল, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিশেষ দূত স্টিভ উইটকফ এই সপ্তাহে যুদ্ধবিরতি নিশ্চিত করার প্রচেষ্টায় তাদের সাথে যোগ দেওয়ার কথা।

বিজ্ঞাপন

নির্বাচন কমিশন গ্রহণযোগ্য নির্বাচন করতে গুরুত্ব দিয়ে কাজ করে যাচ্ছে: ইসি

দৈনিক প্রেসনোট
আপডেটঃ ৮ জুলাই, ২০২৫ | ৯:২৮ 4 ভিউ
দৈনিক প্রেসনোট
আপডেটঃ ৮ জুলাই, ২০২৫ | ৯:২৮ 4 ভিউ
Link Copied!

প্রেসনোট নিউজ ডেস্ক: প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন বলেছেন, নির্বাচন কমিশন (ইসি) একটি অবাধ, সুষ্ঠু, বিশ্বাসযোগ্য ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন করতে অত্যন্ত গুরুত্ব দিয়ে কাজ করে যাচ্ছে এবং সেই প্রস্তুতি নিচ্ছে। প্রশাসন, পুলিশ, প্রিসাইডিং অফিসারসহ নির্বাচন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের বলব এটাই ভাবমূর্তি পুনরুদ্ধারের সময়। প্রমাণ করুন, আমরা পারি।

আজ মঙ্গলবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে রিপোর্টার্স ফোরাম ফর ইলেকশন অ্যান্ড ডেমোক্রেসি (আরএফইডি) আয়োজিত ফল উৎসব ও সাংবাদিক এক্সেস কার্ড প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ এম এম নাসির উদ্দিন এ কথা বলেন।

আরএফইডি সভাপতি এমাদ উদ্দীনের (জেবেল) সভাপতিত্বে ও  সাধারণ সম্পাদক গোলাম রাব্বানীর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন  নির্বাচন কমিশনার আব্দুর রহমানেল মাছউদ, বেগম তাহমিদা আহমদ, মো. আনোয়ারুল ইসলাম সরকার ও ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ।

বিজ্ঞাপন

সিইসি এ এম এম নাসির উদ্দিন বলেন, ‘আমরা ১৫ বছর ধরে লড়াই করেছি ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠা করার জন্য। আমি মনে করি অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য আমরা অর্ধেক পথ এগিয়ে গেছি। যেদিন ভোটাররা একদম নিশ্চিন্তে, নিজস্ব উদ্যোগে এবং বিনাবাধায় নিজের পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দিয়ে বুথ থেকে বের হতে পারবে, সেই দিনই আমরা বলব ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। এখনও কিন্তু এই অধিকার প্রতিষ্ঠিত হয়নি।

তিনি বলেন, ‘মানুষ যখন সমালোচনা করে বলে যে, রাতে ভোট দিয়েছে এবং জালিয়াতি করেছে। আমি তখন খুবই কষ্ট পাই। এই অপবাদ সবাইকে নিতে হচ্ছে কেন। ভোটের সাথে যারা সম্পৃক্ত থাকবেন তাদের কাছে আমার একটি আবেদন থাকবে। সেই আবেদন হল আমরা সবাই মিলে ১৯৯১ সালে একটি সুষ্ঠু নির্বাচন উপহার দিয়েছি। ১৯৯৬ সালে এবং ২০০১ সালে সুষ্ঠু নির্বাচন দিয়েছি। এখন কেন পারব না। আমাদের পারতেই হবে। ২০১৮ সালের মতো অভিযোগ আর যেন না ওঠে। প্রশাসন, পুলিশ, প্রিসাইডিং অফিসারসহ সব কর্মকর্তাদের বলব এটা ভাবমূর্তি পুনরুদ্ধারের সময়। প্রমাণ করুন, আমরা পারি।

তিনি বলেন, আমাদের প্রশাসন, পুলিশ ও অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হয়েছে। এই ভাবমূর্তি পুনরুদ্ধারের জন্য এটাই হল সুযোগ।

বিজ্ঞাপন

গণমাধ্যমের ভূমিকার প্রশংসা করে সিইসি বলেন, ‘আমাদের একটা চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য হয়ে গেছে, পজিটিভ ক্যাপশন দিলে কেউ পড়তে চায় না। নেগেটিভ কিছু একটা লিখলে সেটার প্রতি আগ্রহ বেশি থাকে। আমি অনেক সময় দেখেছি সংবাদের ভেতরের লেখা ঠিকই লিখেছেন কিন্তু বোল্ড করে ক্যাপশন যেটা আছে সেটা নেগেটিভ ম্যাসেজ দিচ্ছে। এজন্য যারা প্রিন্ট মিডিয়াতে কাজ করেন তারা একটু বিবেচনার সাথে ক্যাপশন দিবেন। এতে সাধারণ মানুষ বিভ্রান্ত হয়, মন খারাপ হয়। এছাড়া  টিভি স্ক্রল যারা দেবেন তাদের প্রতিও অনুরোধ, আমরা যেটা ভালো বলছি সেখান থেকে ক্যাপশন দেবেন। দয়া করে ক্যাপশন এমন দিন, যাতে মানুষ পজিটিভ বার্তা বুঝতে পারে।’

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরীর ২৬টি বিও অ্যাকাউন্ট অবরুদ্ধ

দৈনিক প্রেসনোট
আপডেটঃ ৯ জুলাই, ২০২৫ | ১১:২৮ 5 ভিউ
দৈনিক প্রেসনোট
আপডেটঃ ৯ জুলাই, ২০২৫ | ১১:২৮ 5 ভিউ
Link Copied!

প্রেসনোট নিউজ ডেস্ক: আওয়ামী লীগ সরকারের সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী, তার পরিবার ও স্বার্থ সংশ্লিষ্টদের ২৬টি বিও অ্যাকাউন্ট অবরুদ্ধ করার আদেশ দিয়েছেন ঢাকার একটি  আদালত। এসব অ্যাকাউন্টে ৫৭৬ কোটি ৮ লাখ ৭৭ হাজার ৭৩০ টাকা রয়েছে বলে তদন্তকারী কর্মকর্তা আবেদনে উল্লেখ করেছেন।

দুদকের আবেদনের প্রেক্ষিতে আজ ঢাকা মহানগর জ্যেষ্ঠ বিশেষ জজ মো. জাকির হোসেন গালিব এ আদেশ দেন। দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) জনসংযোগ বিভাগের সহকারী পরিচালক তানজিল আহমেদ এ  তথ্য জানান।

আবেদনে বলা হয়েছে, সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী, তার পরিবার এবং স্বার্থ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি/প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মানিলন্ডারিংয়ের অভিযোগ অনুসন্ধানের জন্য দুর্নীতি দমন কমিশন, সিআইডি ও জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের সাত সদস্যের সমন্বয়ে একটি টাস্কফোর্স গঠন করা হয়েছে। অনুসন্ধানকালে গোপন সূত্রে জানা গেছে যে, অভিযোগ সংশ্লিষ্ট সাইফুজ্জামান চৌধুরী এবং তার স্বার্থ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের বিও হিসাবসমূহ নগদায়নসহ অর্থ অন্যত্র স্থানান্তর/হস্তান্তর করার প্রচেষ্টা করা হচ্ছে। তার বিও হিসাবসমূহ নগদায়ন বা অর্থ অন্যত্র হস্তান্তর/স্থানান্তর হয়ে গেলে রাষ্ট্রের সমগ্র ক্ষতির সম্ভাবনা রয়েছে। সেকারণে বিও হিসাবসমূহ নগদায়ন বা অর্থ উত্তোলন বন্ধ করার জন্য অবরুদ্ধ করা একান্ত আবশ্যক। আদালত আবেদন মঞ্জুর করে আদেশ দেন।

বিজ্ঞাপন

সিলেট হার্ট ফাউন্ডেশন হাসপাতালের সাহায্যে লন্ডনে বিশেষ সভা অনুষ্ঠিত

দৈনিক প্রেসনোট
আপডেটঃ ৯ জুলাই, ২০২৫ | ১১:৫০ 20 ভিউ
দৈনিক প্রেসনোট
আপডেটঃ ৯ জুলাই, ২০২৫ | ১১:৫০ 20 ভিউ
Link Copied!

লন্ডন অফিস: বাংলাদেশে তিনটি হার্ট ফাউন্ডেশন হাসপাতালের অন্যতম একটি হচ্ছে সিলেট ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশন হাসপাতাল। সম্প্রতি সাড়ে তিন কোটি টাকা ব্যয় দুটি হার্ট রিলেটেড মেশিন ক্রয়ের উদ্যোগ নিয়েছে এবং ফ্রেন্ডস অফ ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশন যুক্তরাজ্য কমিটির মাধ্যমে প্রবাসীদের সহযোগিতা কামনা করেছে। এই বিষয়ে ৭ জুলাই লন্ডনের ব্যাকসলী মহারাজা রেস্টুরেন্টে এক মত বিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

সংগঠনের সভাপতি বিশিষ্ট সমাজসেবী চ্যানেল এস’র চেয়ারম্যান আহমেদ উস সমাদ চৌধুরী জেপি এতে সভাপতিত্ব করেন। সাধারণ সম্পাদক শিক্ষাবিদ মনসুর আহমদ খানের সঞ্চালনায় বিশেষ মতবিনিময় সভায় যুক্তরাজ্যে বিভিন্ন শহর থেকে অতিথিরা যোগ দিয়েছেন।

সভার শুরুতেই মহাগ্রন্ত কোরআন থেকে তেলাওয়াত করেন সংগঠনের রিলিজিয়াস সেক্রেটারি শেখ ফারুক আহমদ।

বিজ্ঞাপন

স্বাগত বক্তব্যে আহমেদ উস সমাদ চৌধুরী হাসপাতালের কার্যক্রম ও বিগত দিনে সকলের সহযোগিতা ও অবদানের কথা উল্লেখ করেন। এবং হার্টের রোগীদের বিশেষ কাজে ব্যবহার হওয়ার দুটি মেশিন কিনতে সকলের আর্থিক সহযোগিতা কামনা করেছেন।

সহ-সভাপতি ও সেন্ট্রাল কমিটির সদস্য মিডিয়া ব্যক্তিত্ব মিছবাহ জামাল ও কেন্দ্রীয় কমিটির আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক এস আই আজাদ আলী ও বিশিষ্ট চিকিৎসক ডঃ আলাউদ্দিন এতে বক্তব্য রাখেন। তাদের বক্তব্যে একটি অভিন্ন কথা উঠে এসেছে, সেটি হল, বাংলাদেশে হার্টের রোগীর সংখ্যা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। সিলেট শহরে অবস্থিত হার্ট ফাউন্ডেশন প্রতিদিন বহু মানুষের চিকিৎসা সেবা দিয়ে আসছে। কিন্তু কিছু মেশিন না থাকায় জটিল রোগীদের ঢাকায় প্রেরণ করতে হয়। সম্প্রতি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ দুটি গুরুত্বপূর্ণ মেশিন ক্রয় করার পরিকল্পনা হাতে নিয়েছেন।

সংগঠনের নেতৃবৃন্দ রোগীদের জরুরি ভিত্তিতে এ দুটি মেশিন ক্রয়ে আর্থিক সহযোগিতায় সবাইকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়েছেন।
সভায় উপদেষ্টা যথাক্রমে এম শামসুদ্দিন, এম এ মুনিম ওবিই বক্তব্য রাখেন। এছাড়া অতিথি হিসাবে বক্তব্য রাখেন সমাজসেবী শিক্ষানুরাগী খছরু খান, আব্দুল মুকিত চৌধুরী, আলহাজ্ব এনামুর রহমান, জাকির চৌধুরী, সাইফুল ইসলাম, নাসির আহমেদ, আব্দুল নূর, শেরওয়ান কামালি, কামাল আহমেদ ও ইউনুস আলী, টিপু চৌধুরী, শাহ মোস্তাকিম, এমএ সাত্তার নূর।

বিজ্ঞাপন

সভায় সংগঠনের পক্ষ থেকে উপস্থিত থেকে বক্তব্য রাখেন আশিক চৌধুরী, মোঃ আব্দাল মিয়া, আব্দুল মুনিম জাহেদী ক্যারল, গোলাম রব্বানী আহাদ রুহি, ডাক্তার সাঈদ মাসুক আহমদ, মোহাম্মদ অহিদ উদ্দিন, রেজাউল করিম মৃধা, মতিউর রহমান খোকন, মুহি আহাদ, রফিকুল হায়দার, চ্যানেল এস’র হেড ওফ প্রোগ্রাম ফারহান মাসুদ খান, কামরুজ্জামান ইসহাক জিতু, আব্দুল মোহিত চৌধুরী।

মত বিনিময় সভায় উপস্থিত অতিথি ও সদস্যবৃন্দ এই মহৎ উদ্যোগকে সফল করার জন্য এগিয়ে আসার আশাবাদ ব্যক্ত করেন এবং ছেলে-মেয়ে ও আত্মীয় স্বজনকে সম্পৃক্ত করার কথা উল্লেখ করেন।
বিশেষ এ সভায় তাৎক্ষণিকভাবে অনেকেই পার্মানেন্ট ডোনার মেম্বার এবং সংগঠনের সদস্যপদ গ্রহণ করেন। সভায় তাৎক্ষণিকভাবে প্রায় ৩০ হাজার পাউন্ড অনুদানের প্রতিশ্রুতি পাওয়া গেছে। এবং যুক্তরাজ্যের বিভিন্ন শহরে এ ধরনের সভা আয়োজনের প্রস্তাব গৃহীত হয়।

বিশেষ এ মতবিনিময় সভায় যুক্তরাজ্যের বিভিন্ন শহর থেকে আসা এবং সদস্যপদ গ্রহণ এবং স্থায়ী ডোনার হয়েছেন তাদের ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করে বক্তব্য রাখেন সংগঠনের প্রেস এন্ড পাবলিসিটি সেক্রেটারি মুহিব উদ্দিন চৌধুরী।
সবশেষে নৈশভোজের মাধ্যমে সভার সমাপ্তি ঘোষণা করা হয়।

এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফলাফল আগামীকাল

দৈনিক প্রেসনোট
আপডেটঃ ৯ জুলাই, ২০২৫ | ৬:৪৭ 8 ভিউ
দৈনিক প্রেসনোট
আপডেটঃ ৯ জুলাই, ২০২৫ | ৬:৪৭ 8 ভিউ
Link Copied!

প্রেসনোট নিউজ ডেস্ক:  চলতি বছরের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) ও সমমান পরীক্ষার ফলাফল আগামীকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে প্রকাশিত হবে। ফলাফল শিক্ষা বোর্ডসমূহের ওয়েবসাইটে, সংশ্লিষ্ট পরীক্ষা কেন্দ্র বা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এবং এসএমএস-এর মাধ্যমে প্রকাশ করা হবে।

ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান ও আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির সভাপতি অধ্যাপক ড. খন্দোকার এহসানুল কবির স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানা যায়।

আগামীকাল আনুষ্ঠানিকভাবে ফল প্রকাশের পর শিক্ষা বোর্ডগুলোর ওয়েবসাইট ও এসএমএসের মাধ্যমে ফল জানা যাবে। ওয়েবসাইটে রোল নম্বর, রেজিস্ট্রেশন নম্বর, পরীক্ষার নাম, বছর ও শিক্ষাবোর্ড সিলেক্ট করে ‘সাবমিট’ বাটনে ক্লিক করে ফল জানা যাবে।

বিজ্ঞাপন

এ ছাড়া যে কোন মোবাইল ফোনে এসএমএসের মাধ্যমেও ফল জানা যাবে। ফোনের মেসেজ অপশনে গিয়ে SSC লিখে স্পেস দিয়ে বোর্ডের নামের প্রথম তিন অক্ষর লিখে স্পেস দিয়ে রোল নম্বর লিখে আবার স্পেস দিয়ে পাসের বছর লিখে পাঠাতে হবে ১৬২২২ নম্বরে। উদাহরণ: SSC Dha  ১২৩৪৫৬ ২০২৫ লিখে ১৬২২২ নম্বরে পাঠাতে হবে। ফিরতি এসএমএসে জানা যাবে ফল।

উল্লেখ্য, মাদ্রাসা বোর্ডের জন্য বোর্ডের নামের প্রথম তিন অক্ষরের ক্ষেত্রে Mad এবং বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের জন্য ঞবপ লিখতে হবে।

ফলাফল নিয়ে অসন্তুষ্ট শিক্ষার্থীদের জন্য প্রতিবারের মত এবারও খাতা চ্যালেঞ্জ বা ফল পুনঃনিরীক্ষার আবেদনের সুযোগ পাবেন। খাতা পুনঃনিরীক্ষণের জন্য এসএমএসের মাধ্যমে ১১ জুলাই থেকে ১৭ জুলাইয়ের পর্যন্ত আবেদন করা যাবে।

বিজ্ঞাপন

শুধু টেলিটক মোবাইলের মাধ্যমে উক্ত ফলাফল পুনঃনিরীক্ষণের জন্য আবেদন করা যাবে। আবেদন করার নিয়ম- RSC<Space> Board Name (First 3 letters)<Space>Roll<Space>Subject Code লিখে পাঠিয়ে দিতে হবে ১৬২২২ নাম্বারে। একাধিক Subject Code Type এর ক্ষেত্রে কমা (,) ব্যবহার করতে হবে, যেমন-১০১,১০২,১০৩। প্রতি পত্রের জন্য আবেদন ফি হবে ১৫০/- (একশত পঞ্চাশ) টাকা।

গত ১০ এপ্রিল সারা দেশে একযোগে এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা শুরু হয়। লিখিত পরীক্ষা শেষ হয় গত ১৩ মে। ব্যবহারিক পরীক্ষা ১৫ থেকে ২২ মে মধ্যে অনুষ্ঠিত হয়। দেশের সব শিক্ষা বোর্ডের অধীনে মোট ১৯ লাখ ২৮ হাজার পরীক্ষার্থী এ পরীক্ষায় অংশ নেবে। এর মধ্যে ৯টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ডের অধীনে এসএসসি ও সমমান পরীক্ষায় পরীক্ষার্থী রয়েছে ১৪ লাখ ৯০ হাজার ১৪২ জন। এর মধ্যে ছাত্র ৭ লাখ এক হাজার ৫৩৮ জন এবং ছাত্রী ৭ লাখ ৮৮ হাজার ৬০৪ জন। পরীক্ষা কেন্দ্রের সংখ্যা ২ হাজার ২৯১টি, প্রতিষ্ঠানসংখ্যা ১৮ হাজার ৮৪টি।

মাদরাসা শিক্ষা বোর্ডের অধীনে পরীক্ষার্থী রয়েছেন ২ লাখ ৯৪ হাজার ৭২৬ জন। এর মধ্যে ছাত্র এক লাখ ৫০ হাজার ৮৯৩ জন এবং এক লাখ ৪৩ হাজার ৮৩৩ জন ছাত্রী। এই বোর্ডের অধীনে পরীক্ষা কেন্দ্রের সংখ্যা ৭২৫টি।  প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ৯ হাজার ৬৩টি।

বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে সর্বমোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ১ লাখ ৪৩ হাজার ৩১৩ জন। এর মধ্যে ছাত্র ১ লাখ ৮ হাজার ৩৮৫ এবং ছাত্রী ৩৪ হাজার ৯২৮ জন।

শিরোনাম:
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরীর ২৬টি বিও অ্যাকাউন্ট অবরুদ্ধ চট্টগ্রামে পাঁচ প্রতিষ্ঠানকে ৭৬ হাজার টাকা জরিমানা এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফলাফল আগামীকাল প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ বাংলাদেশে নবনিযুক্ত ভুটানের রাষ্ট্রদূতের উত্তর গাজা উপত্যকায় সংঘর্ষে পাঁচ ইসরাইলি সেনা নিহত তেহরান থেকে দ্বিতীয় দফায় ৩২ জন বাংলাদেশি আজ ঢাকা পৌঁছেছেন নির্বাচন কমিশন গ্রহণযোগ্য নির্বাচন করতে গুরুত্ব দিয়ে কাজ করে যাচ্ছে: ইসি ল’ রিপোর্টিংয়ের মাধ্যমে দেশবাসী আইন অঙ্গন সম্পর্কে জানতে পারে: অ্যাটর্নি জেনারেল সাবেক প্রধানমন্ত্রী হাসিনার বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার অভিযোগের শুনানি ২ জুলাই মাগুরায় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মা ও শিশু কন্যার মৃত্যু কিশোরগঞ্জে তিনদিন ব্যাপী ফল মেলা শুরু ইসরাইলের হামলায় ইরানের ৬ পরমাণুবিজ্ঞানী নিহত প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি সম্পন্ন হলে রমজানের আগে নির্বাচন হতে পারে : প্রধান উপদেষ্টা ইহুদিদের বন্ধু ট্রাম্প ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বও পালন করতে পারেন: উইটকফ দেশে আরও ১৫ জনের করোনা শনাক্ত জাতীয় মসজিদে ঈদের প্রথম জামাত, বিশেষ মোনাজাত চামড়া পাচার রোধে ড্রোন ও সিসি ক্যামেরা ব্যবহার করছে বিজিবি ১৬ ‍দিন পর আন্দোলন স্থগিত করল পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি ২৪ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নাম পরিবর্তন হল ২০২৭ সাল থেকে মাধ্যমিকে নতুন শিক্ষাক্রম চালু, প্রথমে ষষ্ঠ শ্রেণিতে