বাংলাদেশী-আমেরিকান এআই ব্যক্তিত্ব রুম্মান চৌধুরী টাইম ম্যাগাজিনের ১০০ প্রভাবশালীতে

দৈনিক প্রেসনোট
আপডেটঃ ১০ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ | ৮:০৪ 235 ভিউ
দৈনিক প্রেসনোট
আপডেটঃ ১০ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ | ৮:০৪ 235 ভিউ
Link Copied!

প্রেসনোট আন্তর্জাতিক ডেস্ক: বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত মার্কিন ডেটা সায়েন্টিস্ট ড. রুম্মান চৌধুরী টাইম ম্যাগাজিনের ১০০ প্রভাবশালী এআই ব্যক্তিত্বের তালিকায় স্থান পেয়েছেন। গত বৃহস্পতিবার ম্যাগাজিনের ওয়েবসাইটে তালিকাটি প্রকাশ করা হয়।

ডেটা সায়েন্স ও সোশ্যাল সায়েন্সের সমন্বয়ে ‘অ্যাপ্লাইড অ্যালগোরিদমিক এথিকস’ খাতে কাজ করেছেন রুম্মান চৌধুরী। নিজের লিঙ্কডইন বায়োতে তিনি লেখেন, ‘ছয় বছর ধরে আমি নৈতিক, ব্যাখ্যাযোগ্য এবং স্বচ্ছ এআইর জন্য অত্যাধুনিক সামাজিক-প্রযুক্তিগত সমাধান তৈরি করছি।’

এর আগে তিনি টুইটারের মেশিন লার্নিং এথিকস, ট্রান্সপারেন্সি অ্যান্ড অ্যাকাউনটেবিলিটি (মেটা) দলের প্রধান ছিলেন, যাদের কাজ ছিল প্ল্যাটফর্মটিতে অ্যালগোরিদমিক হুমকি চিহ্নিত করা এবং ঝুঁকি কমানো।

বিজ্ঞাপন

১৯৮০ সালে নিউইয়র্কের রকল্যান্ড কাউন্টিতে জন্ম নেন রুম্মান চৌধুরী। ছোটবেলা থেকেই বিজ্ঞান নিয়ে কৌতূহলী ছিলেন। শিক্ষাজীবনে তিনি ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি থেকে ম্যানেজমেন্ট সায়েন্স ও পলিটিক্যাল সায়েন্স বিষয়ে স্নাতক সম্পন্ন করেন এবং কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্ট্যাটিসটিকস অ্যান্ড কোয়ানটিটেটিভ মেথডসের ওপর এমএসসি ডিগ্রি লাভ করেন। এরপর সিলিকন ভ্যালিতে কাজের পাশাপাশি স্যান ডিয়েগোর ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়া থেকে পলিটিক্যাল সায়েন্সে পিএইচডি লাভ করেন।

ড. রুম্মান চৌধুরী মূলত কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার নৈতিকতা ও মেশিন লার্নিং নিয়ে কাজ করেন। কীভাবে ডেটার ব্যবহারে মানুষকে পক্ষপাত থেকে মুক্ত করা যায় এবং কীভাবে সমাজের ওপর প্রযুক্তির প্রভাব যাচাই করা যায়, এসব বিষয় নিয়ে গবেষণা করেছেন তিনি।

গত আগস্টের শুরুতে যুক্তরাষ্ট্রের লাস ভেগাসে এক অনুষ্ঠানের সহআয়োজক ছিলেন তিনি। ওপেন এআই, গুগল এবং অ্যানথ্রপিকের চ্যাটবটগুলোর সিস্টেম ব্রেক করতে এতে প্রায় ৪ হাজার হ্যাকার অংশ নেন। সেখানে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা অর্থাৎ এআইকে তাদের নিজস্ব নিয়ম ভঙ্গ করাতে সক্ষম হলে হ্যাকারদের পয়েন্ট দেওয়া হয়। প্রতিযোগিতায় বিজয়ী হ্যাকার বেশ কয়েকটি দুর্বলতা খুঁজে পান। এ সময় ড. রুম্মানের কাজের গুরুত্ব বড় আকারে সবার সামনে আসে।

বিজ্ঞাপন

হিউম্যান ইন্টেলিজেন্স নামে একটি অলাভজনক প্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠাতাও রুম্মান চৌধুরী। সংস্থাটি মূলত কোনো প্রতিষ্ঠানের নির্দেশে তাদের ডিজিটাল নিরাপত্তা দুর্বলতা খুঁজে বের করার চেষ্টা করে। এ প্রক্রিয়াকে বলা হয় রেড টিমিং। এভাবে কম্পিউটার সিস্টেমের ত্রুটি বের করে হ্যাকারদের পুরস্কৃত করা একটি প্রচলিত চর্চা।

সম্প্রতি প্রকাশিত টাইম ম্যাগাজিনের এ তালিকায় ড. রুম্মানের পাশাপাশি স্থান পেয়েছেন ওপেন এআইর প্রধান নির্বাহী স্যাম অল্টম্যান, এক্স (সাবেক টুইটার) এআইর ইলন মাস্ক, কানাডা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইমেরিটাস অধ্যাপক জেফরি হিনটন, স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ফেই ফেই লি, গুগল ডিপ মাইন্ডের ভাইস প্রেসিডেন্ট পুশমিত কোহলি প্রমুখ।

ট্যাগ:

সংস্কার প্রচেষ্টাকে সমর্থন দিতে এখানে এসেছি: জাতিসংঘ মহাসচিব

দৈনিক প্রেসনোট
আপডেটঃ ১৪ মার্চ, ২০২৫ | ৬:৪০ 9 ভিউ
দৈনিক প্রেসনোট
আপডেটঃ ১৪ মার্চ, ২০২৫ | ৬:৪০ 9 ভিউ
Link Copied!

প্রেসনোট নিউজ ডেস্ক: সফররত জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের উদ্যোগে নেওয়া সংস্কার কর্মসূচির প্রতি পূর্ণ সমর্থন ব্যক্ত করে বলেন, ‘আমি সংস্কার কর্মসূচির প্রতি আমাদের সম্পূর্ণ প্রতিশ্রুতি প্রকাশ করতে চাই। আমরা আপনাদের সংস্কার প্রচেষ্টাকে সমর্থন দিতে এখানে এসেছি। আমরা আপনাদের সর্বোত্তম সফলতা কামনা করি। যেকোনো সহযোগিতা লাগলে আমাদের জানান।’

জাতিসংঘ মহাসচিব আজ শুক্রবার ঢাকার তেজগাঁওয়ে বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সাথে এক বৈঠকে সংস্কার এজেন্ডার প্রতি জাতিসংঘের প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেন এবং বিশ্বব্যাপী ‘সবচেয়ে বৈষম্যের শিকার জনগোষ্ঠী’ রোহিঙ্গাদের দুর্দশা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেন। তিনি চার দিনের সফরে গতকাল ঢাকায় আসেন।

তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন যে এই সংস্কার প্রক্রিয়া একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন এবং দেশের একটি ‘বাস্তব রূপান্তর’ নিশ্চিত করবে। তিনি বলেন, ‘আমি জানি যে সংস্কার প্রক্রিয়াটি জটিল হতে পারে’।

বিজ্ঞাপন

গুতেরেস বলেন, জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত মিয়ানমারের রোহিঙ্গাদের প্রতি সংহতি প্রকাশ করতে তিনি রমজান মাসে বাংলাদেশে এসেছেন।

কক্সবাজারের শরণার্থী শিবিরে বসবাসরত ১২ লাখ রোহিঙ্গার জন্য মানবিক সহায়তা হ্রাস নিয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে জাতিসংঘ মহাসচিব বলেন, ‘পৃথিবীতে এতটা বৈষম্যের শিকার অন্য কোনো জনগোষ্ঠী আমি দেখিনি’। তিনি বলেন, ‘আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় রোহিঙ্গাদের ভুলতে বসেছে’।

‘মানবিক সহায়তা হ্রাস করা একটি অপরাধ’ উল্লেখ করে আন্তোনিও গুতেরেস বলেন, পশ্চিমা দেশগুলো এখন প্রতিরক্ষা খাতে ব্যয় দ্বিগুণ করছে, কিন্তু তখন আবার বিশ্বজুড়ে মানবিক সহায়তা সংকুচিত হচ্ছে।

বিজ্ঞাপন

রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দেওয়ার জন্য বাংলাদেশের প্রতি জাতিসংঘের ‘অপরিসীম কৃতজ্ঞতা’ প্রকাশ করেন গুতেরেস। তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশ রোহিঙ্গাদের প্রতি অত্যন্ত উদারতা দেখিয়েছে।’

তিনি আরও বলেন, ‘রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠি আমার জন্য একটি বিশেষ বিষয়’।

তিনি বলেন, ‘আপনার আসার জন্য এর চেয়ে ভালো সময় আর হতে পারত না। আপনার সফর কেবল রোহিঙ্গাদের জন্য নয়, বরং বাংলাদেশের জন্যও সময়োপযোগী’।

প্রধান উপদেষ্টা গুতেরেসকে সংস্কার প্রক্রিয়া সম্পর্কে অবহিত করে বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠিত ছয়টি সংস্কার কমিশনের রিপোর্টের বিষয়ে ইতিমধ্যে প্রায় ১০টি রাজনৈতিক দল তাদের মতামত জমা দিয়েছে।

অধ্যাপক ইউনূস বলেন, দলগুলো ছয়টি কমিশনের সুপারিশসমূহের সাথে একবার একমত হলে, তারা জুলাই সনদে স্বাক্ষর করবে, যা দেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণের পাশাপাশি রাজনৈতিক, বিচারিক, নির্বাচন সংক্রান্ত, প্রশাসনিক, দুর্নীতি দমন এবং পুলিশ সংস্কারের একটি রূপরেখা হবে।

তিনি বলেন, রাজনৈতিক দলগুলো যদি ‘সংক্ষিপ্ত সংস্কার প্যাকেজ’ নিয়ে একমত হয়, তবে নির্বাচন ডিসেম্বরেই হতে পারে। তবে,  তারা যদি ‘বৃহৎ সংস্কার প্যাকেজ’ গ্রহণ করে, তাহলে নির্বাচন আগামী বছরের জুনে অনুষ্ঠিত হবে।

প্রধান উপদেষ্টা ‘সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ এবং অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন’ নিশ্চিত করার অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেন।

অধ্যাপক ইউনূস জাতিসংঘ মহাসচিবের সহযোগিতা চান, যাতে রোহিঙ্গারা সম্মানের সাথে তাদের জন্মভূমি মিয়ানমারের পশ্চিম রাখাইন রাজ্যে ফিরে যেতে পারে। তিনি বলেন, যতদিন তারা বাংলাদেশে অবস্থান করছে ততদিন পর্যন্ত তাদের জন্য পর্যাপ্ত খাদ্য ও মানবিক সহায়তা যেন নিশ্চিত করা যায়।

তিনি বলেন, আমরা রোহিঙ্গাদের দুর্দশার প্রতি দৃষ্টি আকর্ষণের চেষ্টা করছি। বিশ্বকে জানতে হবে তারা কতটা কষ্ট পাচ্ছে। তাদের মধ্যে একটা হতাশার অনুভূতি রয়েছে’।

জাতিসংঘ মহাসচিব বলেন, তিনি রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে সর্বোচ্চ চেষ্টা করবেন এবং তাদের জন্য সহায়তা সংগ্রহকে অগ্রাধিকার দেবেন।

গুতেরেস বিশ্ব শান্তি ও স্থিতিশীলতা রক্ষায় বাংলাদেশের শান্তিরক্ষী বাহিনীর ভূমিকার প্রশংসা করেন।

বাংলাদেশের শান্তিরক্ষী বাহিনীর কার্যক্রম ‘অসাধারণ’ এবং বাংলাদেশ ন্যায়সঙ্গত বিশ্ব প্রতিষ্ঠার অগ্রভাগে রয়েছে উল্লেখ করে জাতিসংঘ মহাসচিব বলেন,‘বাংলাদেশের শান্তিরক্ষী বাহিনী আমাদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ’।

অধ্যাপক ইউনূসও বাংলাদেশের শান্তিরক্ষী বাহিনীর সদ্যেদের প্রশংসা করে বলেন, এই মিশনে কাজ করার ফলে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী এক অনন্য অভিজ্ঞতা অর্জন করেছে। তিনি বলেন,‘শান্তিরক্ষী বাহিনীতে কাজ করা আমাদের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ’।

বৈঠকে ভূ-রাজনীতি, সার্কের বর্তমান অবস্থা এবং বাংলাদেশের সাথে প্রতিবেশী দেশেগুলোর সম্পর্কের বিষয় নিয়েও আলোচনায় হয়। অধ্যাপক ইউনূস দক্ষিণ এশীয় আঞ্চলিক ফোরামকে পুনরুজ্জীবিত করার জন্য তার প্রচেষ্টার কথা তুলে ধরেন।

তিনি বলেন, দক্ষিণ-পূর্ব এশীয় দেশগুলোর সাথে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বাড়ানোর লক্ষ্যে বাংলাদেশ আসিয়ানের সদস্য হতে চায়।

প্রধান উপদেষ্টা বাংলাদেশের চট্টগ্রাম অঞ্চলে একাধিক বন্দর নির্মাণ প্রকল্প সম্পর্কেও কথা বলেন, যা নেপাল ও ভুটানসহ ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের সাথে সংযোগ স্থাপনের মাধ্যমে দেশকে ‘একটি অর্থনৈতিক কেন্দ্র’ হিসেবে গড়ে তুলতে সহায়ক হবে।

অধ্যাপক ইউনূস বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপীয় ইউনিয়ন, চীন ও জাপানসহ প্রায় প্রতিটি দেশের সমর্থন পেয়েছে।অর্থনীতি প্রসঙ্গে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, তাঁর সরকার উত্তরাধিকারসূত্রে ধ্বংসপ্রাপ্ত ও ভঙ্গুর ব্যাংকিং খাত, সংকোচিত বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ এবং আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে ভেঙ্গে পড়া অবস্থায় পেয়েছে। তিনি বলেন, ‘অর্থনীতি এখন সুসংহত হয়েছে। রপ্তানি কয়েক মাস ধরে বৃদ্ধি পাচ্ছে। বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভও ভালো অবস্থানে রয়েছে’।

অধ্যাপক ইউনূস বলেন, অর্থনীতি এমনভাবে ঘুরে দাঁড়িয়েছে যে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার সিদ্ধান্ত নিয়েছে আগামী বছর স্বল্পোন্নত দেশের (এলডিসি) তালিকা থেকে বেরিয়ে আসবে বাংলাদেশ।তিনি বলেন,‘আমরা এলডিসি উত্তরণের জন্য সম্পূর্ণ প্রস্তুতি নিচ্ছি’। তিনি বলেন, পূর্ববর্তী সরকারের শাসনামলে লুটপাট হওয়া কয়েকশো বিলিয়ন মার্কিন ডলার ফেরত আনার জন্য সরকার চেষ্টা করছে।

জাতিসংঘ মহাসচিব বলেন, আগের সরকারের রেখে যাওয়া অর্থনীতির ভঙ্গুর পরিস্থিতি তাকে ১৯৭৪ সালের পর্তুগালের বিপ্লবী দিনগুলোর কথা মনে করিয়ে দেয়।

বৈঠকে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন, প্রধান উপদেষ্টার রোহিঙ্গা সমস্যা ও অগ্রাধিকারপ্রাপ্ত বিষয়াবলী সংক্রান্ত হাই রিপ্রেজেনটেটিভ ড. খলিলুর রহমান এবং এসডিজি বিষয়ক সিনিয়র সচিব লামিয়া মোরশেদ উপস্থিত ছিলেন।

জাতিসংঘের আন্ডার সেক্রেটারি জেনারেল রাবাব ফাতিমা ও বাংলাদেশে জাতিসংঘের আবাসিক সমন্বয়কারী গুইন লুইসও বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।

ঢাকায় ফেরার নির্দেশ অগ্রাহ্য করে কানাডায় গেছেন রাষ্ট্রদূত হারুন রশিদ

দৈনিক প্রেসনোট
আপডেটঃ ১৫ মার্চ, ২০২৫ | ২:২৪ 113 ভিউ
দৈনিক প্রেসনোট
আপডেটঃ ১৫ মার্চ, ২০২৫ | ২:২৪ 113 ভিউ
Link Copied!

প্রেসনোট নিউজ ডেস্ক: মরক্কোতে বাংলাদেশের সদ্য বিদায়ী রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ হারুন আল রশিদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। ইতোমধ্যে মন্ত্রণালয় তার এবং তার পরিবারের পাসপোর্টসমূহ বাতিলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।

আজ শুক্রবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, ‘মরক্কোতে বাংলাদেশের সদ্য বিদায়ী রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ হারুন আল রশিদকে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় গত ১১ ডিসেম্বর দেশে প্রত্যাবর্তন ও অনতিবিলম্বে মন্ত্রণালয়ে যোগদানের জন্য আদেশ দেওয়া হয়েছিল। তা সত্ত্বেও তিনি তার পদে বহাল থেকে গত ২৭ ফেব্রুয়ারি দায়িত্ব ত্যাগ করেন। বাংলাদেশে ফিরে আসার পরিবর্তে, তিনি বিভিন্ন অজুহাতে তার যাত্রা বিলম্বিত করেন। মন্ত্রণালয়ের পূর্বানুমোদন ছাড়াই তিনি মরক্কোর রাবাত থেকে কানাডার অটোয়ায় চলে গেছেন বলে জানা গেছে। গত ৬ মার্চ তার অটোয়া থেকে ঢাকায় ফিরে আসার কথা থাকলেও তিনি ফেরত আসেননি।’

আজ তার ফেসবুক প্রোফাইলে তিনি ‘বাংলাদেশের জন্য এবং আমার নিজের জন্য একটি আবেদন বিষয় : ইউনূসের অধীনে বাংলাদেশের অরাজকতার অবতরণ – বিশ্বের নীরবতা বেদনাদায়ক’ শীর্ষক একটি লেখা পোস্ট করেছেন যেখানে তিনি পূর্ববর্তী নিপীড়ক ফ্যাসিবাদী সরকারের গুণকীর্তনের পাশাপাশি অন্তর্বর্তী সরকারের অধীনে গত ৫ আগস্ট পরবর্তী বাংলাদেশে পরিস্থিতি ক্রমশ নৈরাজ্যের দিকে ধাবিত হচ্ছে বলে চিত্রায়িত করার অপচেষ্টা করেছেন। তার পোস্টে হারুন প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূসসহ অন্তর্বর্তী সরকার কর্তৃক গৃহীত বিভিন্ন উদ্যোগ ও প্রচেষ্টাসহ বাংলাদেশের সামগ্রিক ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করার অপচেষ্টা করেছেন।’

বিজ্ঞাপন

প্রধান উপদেষ্টার নেতৃত্বে বর্তমান বাংলাদেশে বিরাজমান পরিস্থিতি এবং বাস্তবতাকে সম্পূর্ণরূপে বিকৃত উপস্থাপন করে ফেসবুকে এ ধরনের লেখা সম্পূর্ণভাবে অগ্রহণযোগ্য উল্লেখ করে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানায়, এ ধরনের লেখার বিষয়বস্তু গভীরভাবে উদ্বেগজনক। এ ধরনের রচনা লেখকের গোপন উদ্দেশ্য বা অসৎ অভিসন্ধির ইঙ্গিত দেয়।

বাংলাদেশে প্রত্যাবর্তন করে মন্ত্রণালয়ে যোগদানের পরিবর্তে তিনি কানাডায় চলে যান এবং সেখান থেকে ফেসবুকে লেখালেখি শুরু করেন। তিনি তার ফেসবুক পোস্টের মাধ্যমে নিজেকে ‘নির্যাতিত কূটনীতিক’, ‘নির্বাসিত ঔপন্যাসিক’ ও ‘ধর্মনিরপেক্ষ’ হিসেবে উল্লেখ করেছেন, যা মূলত বিদেশে সহানুভূতি অর্জনের অভিপ্রায়ে করা হয়েছে বলে মন্ত্রণালয় উল্লেখ করে।

বিজ্ঞাপন

সাংবাদিক দম্পতি সাগর-রুনি হত্যা মামলায় ফারজানা রুপাকে জিজ্ঞেসাবাদ করবে টাস্কফোর্স

দৈনিক প্রেসনোট
আপডেটঃ ১১ মার্চ, ২০২৫ | ৪:৩৯ 28 ভিউ
দৈনিক প্রেসনোট
আপডেটঃ ১১ মার্চ, ২০২৫ | ৪:৩৯ 28 ভিউ
Link Copied!

প্রেসনোট নিউজ ডেস্ক: সাংবাদিক দম্পতি সাগর সরওয়ার ও মেহেরুন রুনি হত্যা মামলায় কারাগারে আটক একাত্তর টেলিভিশনের সাবেক প্রধান প্রতিবেদক উপস্থাপক ফারজানা রুপাকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে গঠিত উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন টাস্কফোর্স জিজ্ঞাসাবাদ করবেন।

আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে টাস্কফোর্সকে ফারজানা রুপাকে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি দিয়েছেন ঢাকার একটি আদালত। জিজ্ঞাসাবাদ করলে এই মামলার রহস্য উদঘাটনে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাওয়ার সম্ভবনা রয়েছে বলে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা আবেদনে উল্লেখ করেছেন। আজ মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা পিবিআই অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আজিজুল হক বাসস’কে তথ্যটি নিশ্চিত করেছেন।

সাগর-রুনি হত্যা মামলার মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা পিবিআই অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আজিজুল হক গত ২৭ ফেব্রুয়ারি তাদের জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদলতে আবেদন করেন। গত ৪ মার্চ ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট এম এ আজহারুল ইসলাম তদন্তকারী কর্মকর্তার আবেদন মঞ্জুর করে তাদের জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি প্রদান করেন।

বিজ্ঞাপন

আবেদনে বলা হয়েছে, সাংবাদিক দম্পতি সাগর-রুনি হত্যা মামলার ঘটনার সময়ে ফারজানা রুপা এটিএন বাংলা টেলিভিশনে রিপোর্টার হিসাবে কর্মরত ছিলেন। সাংবাদিক দম্পতি সাগর-রুনি হত্যা মামলার নিহত রুনির সাথে তার ঘনিষ্ট সম্পর্ক ছিল এবং পারিবারিকভাবে ঘনিষ্ঠতা ও যাতায়াত ছিল। উল্লেখিত হত্যাকাণ্ড নিয়ে তিনি টেলিভিশনে রিপোর্ট করেন মর্মে জানা যায়। তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করলে এ হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটনে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাওয়ার সম্ভবনা রয়েছে।

আবেদনে আরো বলা হয়েছে, গত ২০২১ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি সাংবাদিক দম্পতি সাগর-রুনি তাদের শেরেবাংলা নগর থানাধীন পশ্চিম রাজাবাজারস্থ ফ্ল্যাটে  নৃশংসভাবে খুন হয়। এটি বহুল আলোচিত সাগর-রুনি হত্যা মামলা। মামলাটি মহামান্য হাইকোর্টের নির্দেশ মোতাবেক টাস্কফোর্স গঠন পূর্বক বর্তমানে পিবিআই ঢাকা মেট্রো উত্তর এর নিকট তদন্তাধীন আছে বিধায় ফারজানা রুপাকে টাস্কফোর্স কর্তৃক অত্র মামলা সংক্রান্তে জিজ্ঞাসাবাদ করা বিশেষ প্রয়োজন।

২০১২ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি রাজধানীর পশ্চিম রাজাবাজারের ভাড়া করা বাসায় খুন হন সাংবাদিক দম্পতি মাছরাঙা টেলিভিশনের বার্তা সম্পাদক সাগর সরওয়ার ও এটিএন বাংলার জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক মেহেরুন রুনি।

বিজ্ঞাপন

এরপর নিহত রুনির ভাই নওশের আলম রোমান শেরেবাংলা নগর থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।

গত ৩০ সেপ্টেম্বর সাংবাদিক দম্পতি সাগর সরওয়ার ও মেহেরুন রুনি হত্যা মামলার তদন্তের দায়িত্ব র‌্যাব থেকে সরিয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে গঠিত একটি উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন টাস্কফোর্সের মাধ্যমে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। বহুল আলোচিত সাগর রুনি হত্যা মামলার তদন্ত চেয়ে আনা রিটের আদেশ মডিফিকেশন চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনে এ আদেশ দেয় উচ্চ আদালত। বিষয়টি নিয়ে শুনানিতে হাইকোর্ট বলেন, ‘আশা করি এবার ন্যায়বিচার নিশ্চিত হবে এবং তদন্তের জন্য দেয়া এবারের ছয় মাস মানে ছয় মাস।’ এ বিষয়ে পরবর্তী আদেশের জন্য আগামী ৬ এপ্রিল দিন ধার্য রয়েছে হাইকোর্টে।

সূত্র: বাসস।

চোখের পাতা নড়েছে মাগুরার সেই শিশুটির: উপ-প্রেসসচিব

দৈনিক প্রেসনোট
আপডেটঃ ১১ মার্চ, ২০২৫ | ২:১৫ 36 ভিউ
দৈনিক প্রেসনোট
আপডেটঃ ১১ মার্চ, ২০২৫ | ২:১৫ 36 ভিউ
Link Copied!

প্রেসনোট নিউজ ডেস্ক: মাগুরায় ধর্ষণের শিকার শিশুটির শারীরিক অবস্থান সামান্য উন্নতি হয়েছে; পাঁচদিনের মাথায় তার চোখের পাতায় নড়াচড়াও দেখা গেছে।

সোমবার দুপুরে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এক ব্রিফিংয়ে প্রধান উপদেষ্টার উপ প্রেস সচিব মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ মজুমদার এ তথ্য জানিয়েছেন চিকিৎসকদের বরাত দিয়ে।

তিনি বলেন, “চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, শিশুটির শারীরিক অবস্থার খুব সামান্য উন্নতি হয়েছে। হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার পর প্রথমবারের মতো শিশুটি চোখের পাতা নেড়েছে।

বিজ্ঞাপন

“তবে শ্বাসরোধের কারণে তার মস্তিকে অক্সিজেন সরবরাহ বিঘ্নিত হয়েছিল। মস্তিষ্কে পানি জমে গিয়েছিল, যেটা অপসারণ করা সম্ভব হয়নি। তার বুকের মধ্যে যে বাতাস জমে ছিল সেটা দূর করা গেছে। চিকিৎসকরা আশাবাদী দুই-এক দিনের মধ্যে শিশুটির অবস্থার আরও উন্নতি হবে।”

প্রধান উপদেষ্টার প্রতিরক্ষা বিষয়ক বিশেষ সহকারী লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) আব্দুল হাফিজ নিয়মিত শিশুটির খোঁজখবর রাখছেন জানিয়ে আজাদ মজুমদার আরও বলেন, “আজও তিনি চিকিৎসকদের সঙ্গে কথা বলেছেন।”

মাগুরায় ধর্ষণের শিকার শিশুটির চিকিৎসা চলছে রাজধানীর সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালের (সিএমএইচ) প্যাডিয়াট্রিক আইসিইউতে।

বিজ্ঞাপন

মাগুরা শহরতলীর নিজনান্দুয়ালী গ্রামে বোনের বাড়ি বেড়াতে গিয়ে বৃহস্পতিবার দুপুরে শিশুটি ধর্ষণের শিকার হয় বলে পরিবারের অভিযোগ।

নির্যাতনের শিকার শিশুটিকে প্রথমে মাগুরা সদর হাসপাতালে নেওয়া হয়। অবস্থার অবনতি হওয়ায় সেখান থেকে নেওয়া হয় ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে।

এরপর সেখান থেকে উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে বৃহস্পতিবার ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পেডিয়াট্রিক ইনটেনসিভ কেয়ার ইউনিটে (পিআইসিইউ) এনে ভর্তি করা হয় এবং পরে শুক্রবার রাতে তাকে লাইফ সাপোর্টে নেওয়া হয়।

গত শনিবার ঢাকা মেডিকেলে শিশুটির অবস্থা ‘সঙ্কটাপন্ন’ জানিয়েছিলেন চিকিৎসকরা। এরপর তার চিকিৎসায় মেডিকেল বোর্ড গঠন করা হলেও সন্ধ্যায় তাকে ঢাকার সম্মিলিত সামরিক হাসপাতাল-সিএমএইচে আনা হয়।

রোববার সকালে শিশুটির চিকিৎসার খোঁজখবর নিতে সিএমএইচে যান স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। সেখানে তিনি শিশুটির সর্বোচ্চ চিকিৎসা সেবা নিশ্চিত করতে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দেন।

ধর্ষণের ওই ঘটনায় শিশুটির বোনের শ্বশুর, শাশুড়ি, দুলাভাই ও দেবরকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। পরে চার আসামিকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য রিমান্ডে পেয়েছে পুলিশ।

পাকিস্তানে ট্রেনে হামলা: জিম্মি ১৮২, নিহত ২০ সেনা

দৈনিক প্রেসনোট
আপডেটঃ ১১ মার্চ, ২০২৫ | ১০:৫২ 39 ভিউ
দৈনিক প্রেসনোট
আপডেটঃ ১১ মার্চ, ২০২৫ | ১০:৫২ 39 ভিউ
Link Copied!

প্রেসনোট আন্তর্জাতিক ডেস্ক: পাকিস্তানের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলীয় বেলুচিস্তান অঞ্চলে যাত্রীবাহী একটি ট্রেনে হামলা চালিয়ে সেটির নিয়ন্ত্রণ নিয়েছেন সশস্ত্র গোষ্ঠীর সদস্যরা। সেখানে সামরিক কর্মকর্তাসহ ১৮২ জনকে জিম্মি করেছে দেশটির বিচ্ছিন্নতাবাদী সশস্ত্র সংগঠন বেলুচিস্তান লিবারেশন আর্মি (বিএলএ)। মঙ্গলবার (১১ মার্চ) বেলুচিস্তানের বোলান এলাকায় এ ঘটনা ঘটেছে।

এ সময় গোলাগুলিতে ২০ পাকিস্তানি সৈন্য নিহত হয়েছে বলে জানিয়েছে বিএলএ। তবে পাকিস্তানি কতৃপক্ষ এ তথ্য নিশ্চিকত করেনি। অন্যদিকে, গোষ্ঠিটি হুমকি দিয়ে বলেছে পাকিস্তানের সেনাবাহিনী বা পুলিশ যদি জিম্মিদের বাঁচাতে কোনো ধরনের অভিযান চালায় তাহলে সকল জিম্মিকে হত্যা করা হবে। খবর রয়টার্সের।

দেশটির রেলওয়ে কর্মকর্তারা বলেছেন, জাফর এক্সপ্রেস নামের ওই ট্রেনে ৪০০ জনের বেশি যাত্রী ছিলেন। দক্ষিণপশ্চিমাঞ্চলের বেলুচিস্তান প্রদেশের কোয়েটা থেকে খাইবার পাখতুনখাওয়ার পেশওয়ারের উদ্দেশে যাওয়ার সময় সেটি হামলা চালিয়েছেন সশস্ত্র বন্দুকধারীরা।

বিজ্ঞাপন

হামলাকারীরা নারী, শিশু, প্রবীন ও বেলুচিস্তানের নাগরিকদের নিরাপদে ছেড়ে দিয়ে বাকী ১৮২ জনকে জিম্মি করেছে। তাদের উদ্ধারের কোনো প্রচেষ্টা নেওয়া হলে ‘ভয়াবহ পরিণতি’ হবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছে তারা। সাংবাদিকদের ইমেইল এবং টেলিগ্রামে এক পোস্ট করে এ তথ্য জানিয়েছে বিএলএ।

পাকিস্তানের পুলিশ স্থানীয় সাংবাদিকদের জানিয়েছে, হামলায় ট্রেনের চালকসহ তিনজন আহত হওয়ার তথ্য পেয়েছে তারা। ঘটনাস্থলে নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যদের পাঠানো হয়েছে।

পাকিস্তানের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মহসিন নওয়াজ এই হামলার নিন্দা জানিয়েছেন। তিনি বলেছেন, নিরীহ যাত্রীদের উপর যারা হামলা চালিয়েছে তাদের ছাড় দেওয়া হবে না।

বিজ্ঞাপন

শিরোনাম:
কানাডার নতুন প্রধানমন্ত্রীর শপথ সংস্কার প্রচেষ্টাকে সমর্থন দিতে এখানে এসেছি: জাতিসংঘ মহাসচিব ভারতে স্টারলিংক আনবে এয়ারটেল, স্পেসএক্সের সঙ্গে চুক্তি পাকিস্তানে ট্রেনে হামলা: জিম্মি ১৮২, নিহত ২০ সেনা সাংবাদিক দম্পতি সাগর-রুনি হত্যা মামলায় ফারজানা রুপাকে জিজ্ঞেসাবাদ করবে টাস্কফোর্স দেশে ফিতরা জনপ্রতি সর্বনিম্ন ১১০ টাকা এবং সর্বোচ্চ ২৮০৫ টাকা চোখের পাতা নড়েছে মাগুরার সেই শিশুটির: উপ-প্রেসসচিব শিগগিরই নির্বাচন নিয়ে সুনির্দিষ্ট পদক্ষেপ: আলী রীয়াজ ট্রাম্পকে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রধারীকে গুলি ধর্ষণকারীর বিচার ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে নিশ্চিতের দাবি সিলেটে বাস-অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ২ পরমাণু চুক্তি নিয়ে আলোচনায় বসার আহ্বান জানিয়ে ইরানকে ট্রাম্পের চিঠি আগামীকাল আন্তর্জাতিক নারী দিবস ভোটের আগে বিচার ও জুলাই সনদের বাস্তবায়ন চাই: নাহিদ গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের মাধ্যমে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের পুনর্বাসন হচ্ছে : ছাত্রদল সভাপতি ইইউর ৮০০ বিলিয়ন ইউরোর পরিকল্পনা যেকারণে অর্থপাচার মামলায় আপিলে খালাস তারেক ও মামুন শিক্ষক সমাজকে অবহেলা করে নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণ সম্ভব নয়: রুহুল কবির রিজভী রংপুর সিএমএইচে বিনামূল্যে ছানি অপারেশন: সেনাবাহিনীর প্রতি কৃতজ্ঞতা জাতীয় নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি, গণপরিষদ নয় : সিইসি