স্মার্টফোন চার্জ : যেসব ভুল করলেই বিপদ
দৈনিক প্রেসনোট
প্রেসনোট প্রযুক্তি ডেস্ক: বর্তমানে স্মার্টফোন ছাড়া যেন চলা মুশকিল। সোশ্যাল মিডিয়ায় একটু পর পর নিউজফিড স্ক্রল, অনলাইনে খাবার অর্ডার, ইউটিউবে ভিডিও দেখা সবই স্মার্টফোনেই। তাই স্মার্টফোন ব্যবহার যেমন করতে হবে তেমনই সঠিক নিয়ম মেনে মোবাইল চার্জ না দিলে এর আয়ু কমে যায়।
বেশির ভাগ মানুষ সঠিক নিয়ম মেনে মোবাইল ফোন চার্জে দেয় না। এ কারণে অল্পদিনের মধ্যে মোবাইলের ব্যাটারিতে সমস্যা দেখা দেয়। এ সমস্যা প্রভাব ফেলে ফোনেও। ফলে বিপাকে পড়তে হয় আপনাকে।
স্মার্টফোন চার্জ দেওয়ার সময় আমরা বেশকিছু ভুলগুলো করে থাকি যাতে ফোনের ক্ষতি হয় অনেক বেশি ৷ কী কী ভুল চার্জ দেওয়ার সময় একদম করা উচিৎ নয় দেখে নিন-
১. সবসময় আপনার স্মার্টফোনটিকে এর নিজস্ব চার্জার দিয়ে চার্জ করুন। বিকল্প কোনো চার্জার ব্যবহার করতে হলে সেটির আউটপুট ভোল্টেজ (V) এবং কারেন্ট (ampere) রেটিং মূল চার্জারের সঙ্গে মিলিয়ে নিন।
২. সস্তা কোনো চার্জার ব্যবহার করবেন না। কারণ সেগুলো ভোল্টেজের ওঠানামা এবং অতিরিক্ত চার্জিং মোকাবিলা করতে পারে না। ফলে ব্যাটারি চিরতরে নষ্ট হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে।
৩. চার্জ করার সময় ফোনটির প্রতিরক্ষামূলক খাপটি খুলে রাখুন। আর নয়তো ফোনটি উত্তপ্ত হয়ে বিস্ফোরণও ঘটতে পারে!
৪. সবসময় দ্রুত চার্জ করা ঠিক নয়। আপনার ফোনে যদি সাধারণ গতিতে চার্জ দেওয়ার অপশন থাকে তাহলে সেভাবেই চার্জ দিন। আর নয়তো নরমাল গতিতে চার্জ হয় এমন কোনো চার্জার ব্যবহা করুন। আর ফোনটি বেশি গরম হয়ে গেলে বন্ধ করে রাখুন।
৫. কখনোই সারারাত ধরে চার্জ দিবেন না। এতে ব্যাটারি দ্রুত ক্ষয়ে যাবে।
৬. থার্ড পার্টি ব্যাটারি অ্যাপস ব্যবহার করবেন না। এতে আপনার ব্যাটারির ক্ষতি হওয়া সহ মোবাইলের অন্যান্য অংশেরও ক্ষতি হবে।
৭. সবসময় ফুল চার্জ দেওয়া উচিত নয়। চার্জ ৮০% হলেই চার্জার খুলে ফেলুন।
৮. ব্যাটারির চার্জ ২০ শতাংশে নেমে না আসা পর্যন্ত পুনরায় চার্জ দিবেন না। বেশি বেশি চার্জ দিলে ব্যাটারি দ্রুত নষ্ট হয়ে যায়।
৯. ভোল্টেজের ওঠা-নামা, শর্টসার্কিট, অতিরিক্ত বিদ্যুত সরবরাহ এবং অতিরিক্ত চার্জ থেকে রক্ষা করতে একটি পাওয়ার ব্যাঙ্ক কিনে লাগান। এতে ব্যাটারি সহজে নষ্ট হবে না।
১০. চার্জরত অবস্থায় বা পাওয়ার ব্যাঙ্কে লাগানো অবস্থায় ফোন ব্যবহার করবেন না। এতে ফোনের আভ্যন্তরীণ তাপমাত্রা বেড়ে গিয়ে ব্যাটারির স্থায়িত্ব কমিয়ে দিতে পারে।
মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সঙ্গে ব্রিটিশ হাইকমিশনার সারাহ কুক বৈঠক
দৈনিক প্রেসনোট
প্রেসনোট নিউজ ডেস্ক: : ঢাকায় নিযুক্ত ব্রিটিশ হাইকমিশনার সারাহ কুক বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সঙ্গে বৈঠক করেছেন।
মঙ্গলবার বিকেল ৩টার দিকে গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এই বৈঠক শুরু হয়। দলের মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান এই তথ্য জানান।
বৈঠকে বিএনপি’র স্থায়ী কমিটির সদস্য ও চেয়ারপার্সনের পররাষ্ট্রবিষয়ক উপদেষ্টা কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, বিএনপি’র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের আন্তর্জাতিক বিষয়ক উপদেষ্টা ও যুগ্ম মহাসচিব হুমায়ুন কবির, সাংগঠনিক সম্পাদক ও চেয়ারপার্সনের পররাষ্ট্রনীতি বিষয়ক বিশেষ সহযোগী উপদেষ্টা কমিটির সদস্য শামা ওবায়েদ এবং দলটির কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য তাবিথ আউয়াল উপস্থিত ছিলেন।
ফিলিপাইনের কাছে আসিয়ান-এর সভাপতির দায়িত্ব হস্তান্তর
দৈনিক প্রেসনোট
প্রেসনোট নিউজ ডেস্ক: মালয়েশিয়া মঙ্গলবার ফিলিপাইনের কাছে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার আঞ্চলিক ব্লকের সভাপতির দায়িত্ব হস্তান্তর করেছে। ২০২৬ সালে ম্যানিলা যখন দায়িত্ব নেবে তখন দক্ষিণ চীন সাগরের আঞ্চলিক বিরোধ তাদের এজেন্ডায় প্রাধান্য পাবে। তবে মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিম চলতি বছরের শেষ পর্যন্ত দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোর সংগঠন (আসিয়ান)-এর সভাপতির পদে দায়িত্ব পালন করে যাবেন।
তিনি কুয়ালালামপুরে অনুষ্ঠিত এক শীর্ষ সম্মেলনের সমাপ্তিতে প্রতীকীভাবে ফিলিপাইনের প্রেসিডেন্ট ফার্ডিন্যান্দ মার্কোসের হাতে দায়িত্ব তুলে দেন। এএফপি এ খবর জানায়।
আনোয়ার বলেছেন, ‘২০২৬ সালের প্রথম দিনে আসিয়ান একটি নতুন অধ্যায় শুরু করবে’।
ফিলিপাইন, ব্রুনাই, মালয়েশিয়া এবং ভিয়েতনামের সাথে দক্ষিণ চীন সাগরে ভারত ও প্রশান্ত মহাসাগরকে সংযুক্ত করে বিতর্কিত দাবিদার চারটি আসিয়ান সদস্য রাষ্ট্রের মধ্যে বিরোধের অবসান।
২০১৬ সালে আন্তর্জাতিক রায়ে এই সিদ্ধান্তের কোনো আইনি ভিত্তি নেই, কিন্তু তারপরও চীনের সাথে তাদের বিরোধ তৈরি হয়েছে।
বেইজিং এবং ম্যানিলার মধ্যে উত্তেজনা বিশেষভাবে তীব্র এবং দু’দেশের মধ্যে নিয়মিত সামুদ্রিক সংঘর্ষ ঘটছে।
দক্ষিণ-পূর্ব এশীয় একজন কূটনীতিক আসিয়ান শীর্ষ সম্মেলনে এএফপি’কে নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেছেন, ‘যখন স্থলভাগে ঘটনাগুলো উত্তপ্ত হয়, দক্ষিণ চীন সাগর তখনই কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয় এবং সেগুলো উত্তপ্ত হয়ে ওঠে’।
বিরোধপূর্ণ সামুদ্রিক অঞ্চলে আচরণ নিয়ন্ত্রণের জন্য আসিয়ান এবং চীন একটি আচরণবিধি নিয়ে আলোচনা করছে, যার লক্ষ্য আগামী বছরের মধ্যে একটি চুক্তি নিশ্চিত করা।
মার্কোস কুয়ালালামপুর শীর্ষ সম্মেলনে বলেছেন, ‘আমরা যদি সহযোগিতা এবং অর্থপূর্ণ সম্পৃক্ততার প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হই বিশেষ করে দক্ষিণ চীন সাগরে ইতিবাচক ফলাফল অর্জন করা সম্ভব।’
কিন্তু ম্যানিলা-ভিত্তিক ভূ-রাজনৈতিক বিশ্লেষক ডন ম্যাকলেইন গিল এএফপি’কে বলেছেন,
ফিলিপাইন সামুদ্রিক নিরাপত্তার ওপর জোর দেবে বলে আশা করা হচ্ছে। তবে চীন যে কোনো চুক্তিতে সম্মত হলে সম্ভবত দুর্বলতা থাকবে।
কূটনীতিক এবং বিশ্লেষকরা বলেছেন, ম্যানিলা আরো উত্তেজনা রোধ করতে এবং বেইজিংয়ের সাথে সহযোগিতা বৃদ্ধির জন্য প্রচেষ্টা চালাবে।
সম্ভাব্য সহযোগিতার ক্ষেত্রগুলোর মধ্যে রয়েছে সমুদ্র আবহাওয়া, যা সামুদ্রিক নিরাপত্তার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, সেইসাথে মাছ ধরার ক্ষেত্রগুলোতে প্রবেশাধিকার নিশ্চিত করার ব্যবস্থাও।
আসিয়ানের সভাপতি হিসেবে ফিলিপাইন ২০২১ সালের সামরিক অভ্যুত্থানের পর থেকে গৃহযুদ্ধে জর্জরিত মিয়ানমারে ব্লকের ভূমিকাও পালন করবে।
সোলারিস স্ট্র্যাটেজিজ সিঙ্গাপুরের আন্তর্জাতিক বিশ্লেষক মুস্তাফা ইজ্জুদ্দিন বলেছেন, ‘ফিলিপাইন সরকারের জন্য দক্ষিণ চীন সাগরের বিষয়টি আসিয়ানের অন্যান্য অগ্রাধিকারকে গ্রাস করতে না দেওয়া গুরুত্বপূর্ণ।’
২৮ ডিসেম্বর নির্বাচনের জন্য মিয়ানমার প্রস্তুতি নিচ্ছে। কূটনৈতিক সূত্র এএফপি’কে জানিয়েছে, আসিয়ান এই নির্বাচনে পর্যবেক্ষক পাঠাবে না। তবে পৃথক সদস্য রাষ্ট্রগুলো নির্বাচনে পর্যবেক্ষক পাঠাতে পারে।
ম্যানিলা একটি সম্মিলিত আসিয়ান অবস্থান তৈরির কাজ করবে। যার মধ্যে অভ্যুত্থানের পর থেকে তাদের নিষিদ্ধ করা আঞ্চলিক বৈঠকে জান্তা নেতাদের আবার আমন্ত্রণ জানানো হবে কিনা তা অন্তর্ভুক্ত। এটি মিয়ানমারের জন্য একজন স্থায়ী দূত নিয়োগের আলোচনাও তত্ত্বাবধান করবে।
পাকিস্তান আফগানিস্তান সংঘর্ষ: ২০০ জন নিহত
দৈনিক প্রেসনোট
প্রেসনোট নিউজ ডেস্ক: পাকিস্তান সেনাবাহিনী আজ রোববার জানিয়েছে, রাতভর সীমান্ত সংঘর্ষে আফগানিস্তানের তালেবান ও তাদের সহযোগী সংগঠনের ২০০ যোদ্ধা নিহত হয়েছে। এসময় নিজেদের ২৩ জন সৈন্য নিহত হয়েছে বলেও স্বীকার করে পাকিস্তান।
ইসলামাবাদ থেকে বার্তা সংস্থা এএফপি এ খবর জানিয়েছে।
পাকিস্তান সেনাবাহিনী এক বিবৃতিতে জানায়, তালেবান শিবির, চেকপোস্ট এবং প্রশিক্ষণ কেন্দ্রগুলোতে গুলিবর্ষণ এবং হামলার পাশাপাশি স্থল অভিযান চালানো হয়।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, এসময় আমাদের ২৩ জন সৈন্য নিহত হয়েছেন এবং আহত হয়েছেন আরও ২৯ জন। অন্যদিকে, তালেবান ও তাদের সহযোগী সংগঠনের ২ শতাধিক ‘সন্ত্রাসী’কে হত্যা করা হয়েছে।
লন্ডন বাংলা বইমেলা সমন্বয় কমিটির মেলা-পরবর্তী সভা অনুষ্ঠিত
দৈনিক প্রেসনোট
লন্ডন অফিস: লন্ডন বাংলা বইমেলা সমন্বয় কমিটির আয়োজনে এবং উদীচী যুক্তরাজ্যের সহযোগিতায় ১৬তম লন্ডন বাংলা বইমেলা সফলভাবে সম্পন্ন হওয়ার পর ২৬ অক্টোবর (রোববার) বিকাল ৪টায় লন্ডনে উদীচী অফিসে মেলা-পরবর্তী সভা অনুষ্ঠিত হয়।
সভায় সভাপতিত্ব করেন সমন্বয় কমিটির প্রধান সমন্বয়ক ও উদীচী যুক্তরাজ্যের সভাপতি গোলাম মোস্তফা। শুরুতে স্বাগত বক্তব্য প্রদান ও মেলা সফলভাবে সম্পন্ন করায় সকলকে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন সদস্য সচিব, মিডিয়া ব্যক্তিত্ব এবং সানরাইজ স্পেকট্রাম বাংলা রেডিও ও টিভির প্রতিষ্ঠাতা মিছবাহ জামাল।
পরে বিশিষ্ট লেখক, কবি ও সংগঠক গোলাম কবির মেলার বিভিন্ন দিক নিয়ে আলোচনায় অংশ নেন এবং ভবিষ্যতে মেলা ও সাংস্কৃতিক সন্ধ্যা আয়োজনের ক্ষেত্রে করণীয় বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ দিকনির্দেশনা দেন। তিনি সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার আহ্বান জানান।
মেলার আয়-ব্যয়ের হিসাব উপস্থাপন করেন কোষাধ্যক্ষ মো. আরমান আলি, তাঁকে সহায়তা করেন উদীচী যুক্তরাজ্যের সাধারণ সম্পাদক তৌফিকুর রহমান তরফদার।
সভায় আরও বক্তব্য রাখেন কমিটির সদস্যবৃন্দ— কুদরতে খোদা, সাম চৌধুরী, আতিয়া বেগম ঝর্ণা, রুমা জাফর, শওকাত জাহান শিবলী, হীরা কান্চন হীরক, শাহিদ আহমদ, রওশন আরা পলি, জয়িতা চৌধুরী, ড. দেবা চৌধুরী প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণকারী সকল শিল্পী, কলাকুশলী ও অতিথিদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা হয়। বিশেষভাবে ধন্যবাদ জানানো হয় বাংলাদেশ থেকে আগত কিংবদন্তি সংগীত শিল্পী সাবিনা ইয়াসমিন, সংগীতশিল্পী মনোয়ার হোসেন টুটুল, চন্দন দও, তন্ময়, দীপু, দীপ, পিয়াশ, ওলিভার উইকস, বেন হার্টল্যান্ড, রসালিন্ড এক্টন, কলকাতার শিল্পী মৌসুমি ভৌমিক, উপস্থাপক শম্পা রেজা, নিশাত খুশবু, এরিনা সিদ্দিকী সুপ্রভা, কিশওয়ার মুনিয়া, এবং সাউন্ড ও মঞ্চ ব্যবস্থাপনায় শামসুল জাকি স্বপন ও গোলাম আকবর মুক্তাকে।
এছাড়া সমন্বয় কমিটির জয়েন্ট কনভেনার কবি মুজিবুল হক মনি, কো-অর্ডিনেটর তৌফিকুর রহমান তরফদার, ড. শামল চৌধুরী, রুপি আমিন, হীরা কান্চন হীরক, কবি ফয়েজুর রহমান ফয়েজ, সালমা বেগম, শামসুল আরেফিন, তানিয়া রহমান, খুরশিদা লিপি, মলি মল্লিকা, শাহিদ আহমদ, শ্রীপর্ণা দেব সরকার, নাজমুন্নাহার তন্নি, গোলাম হায়দার রাসেল, শর্মিষ্ঠা পণ্ডিত, মাহবুবা রুহি, মেহেদী হাসান, শিখা বোস, মাইশা, রাকিব, আতিয়া বেগম ঝর্ণা, আশরাফুন হোসেন, ফামিয়া খান, আজিজা সুমি, ফারহানা লিমন, সেলিনা চৌধুরী শেলি, পপি কর, জয়তি, এস এম আসাদুল্লাহ, মনজু আরা মনি, ফারজানা ইসলাম মাধবী, জুবের আহমেদ, কামরান, আরিনা সিদ্দিকী সুপ্রভা, জুবাইর আহমেদ, কে.পি. মোস্তফা নিরা, সালমা, কানিজ ফাতেমা কেয়া, ফুয়াদ, কুদরতে খোদা লাকিসহ সকল সদস্যদের নাম উচ্চারণ করা হয় কৃতজ্ঞতার সাথে।
শেষে ড. দেবব্রত চৌধুরী ও জয়িতা চৌধুরীর আনা কেক কেটে উপস্থিত সবাইকে মিষ্টি মুখ করিয়ে সভার সমাপ্তি ঘোষণা করেন সদস্য সচিব মিছবাহ জামাল।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে দিনব্যাপী মানসিক স্বাস্থ্য মেলার আয়োজন
দৈনিক প্রেসনোট
প্রেসনোট নিউজ ডেস্ক: বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবস উপলক্ষে আজ মঙ্গলবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের পাঁচটি গুরুত্বপূর্ণ স্থানে দিনব্যাপী মানসিক স্বাস্থ্য মেলার আয়োজন করা হয়। ‘দুর্যোগ ও সংকটকালে মানসিক স্বাস্থ্য সেবার সহজলভ্যতা’ প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লিনিক্যাল সাইকোলজি বিভাগ এবং বাংলাদেশ ক্লিনিক্যাল সাইকোলজি সোসাইটি যৌথভাবে এই মেলার আয়োজন করে।
মেলা অনুষ্ঠিত হয় বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্জন হল, টিএসসি, ডাকসু, হলপাড়া এবং ক্লিনিক্যাল সাইকোলজি বিভাগের নাসিরুল্লাহ ফাউন্ডেশন কনফারেন্স হলে। মেলায় ক্লিনিক্যাল সাইকোলজি বিভাগের এম.এস., এম.ফিল. ও পিএইচ.ডি. পর্যায়ের গবেষকরা বিভাগীয় শিক্ষকদের তত্ত্বাবধানে বিনামূল্যে মানসিক স্বাস্থ্য মূল্যায়ন ও কাউন্সেলিং সেবা প্রদান করেন।
এদিন প্রায় ৫০০ জন অংশগ্রহণকারীকে মানসিক স্বাস্থ্য সেবা প্রদান করা হয়।
মেলায় জানানো হয়, বাংলাদেশে মানসিক স্বাস্থ্য সেবার প্রধান দুটি বাধা হলো- সামাজিক কুসংস্কার (স্টিগমা) এবং সেবার অপ্রতুলতা। এই বাধা দূর করতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লিনিক্যাল সাইকোলজি বিভাগ ও বাংলাদেশ ক্লিনিক্যাল সাইকোলজি সোসাইটি ১৯৯৭ সাল থেকে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। দেশের সকল সরকারি হাসপাতালে ক্লিনিক্যাল সাইকোলজিস্ট নিয়োগের প্রয়োজনীয়তার ওপরও গুরুত্বারোপ করা হয়।
উল্লেখ্য, বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবস উপলক্ষে আগামীকাল ২৯ অক্টোবর বিকেল ৩টায় ক্লিনিক্যাল সাইকোলজি বিভাগের নাসিরুল্লাহ ফাউন্ডেশন কনফারেন্স হলে (কলাভবনের ৫০৪০ নম্বর কক্ষ) ‘দুর্যোগ ও সংকটকালে মানসিক স্বাস্থ্য সেবার সহজলভ্যতা’ শীর্ষক একটি সেমিনার অনুষ্ঠিত হবে।
‘দুর্যোগ ও সংকটকালে মানসিক স্বাস্থ্য সেবার সহজলভ্যতা’ প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লিনিক্যাল সাইকোলজি বিভাগ এবং বাংলাদেশ ক্লিনিক্যাল সাইকোলজি সোসাইটি যৌথভাবে এই মেলার আয়োজন করে।
মেলা অনুষ্ঠিত হয় বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্জন হল, টিএসসি, ডাকসু, হলপাড়া এবং ক্লিনিক্যাল সাইকোলজি বিভাগের নাসিরুল্লাহ ফাউন্ডেশন কনফারেন্স হলে।
মেলায় ক্লিনিক্যাল সাইকোলজি বিভাগের এম.এস., এম.ফিল. ও পিএইচ.ডি. পর্যায়ের গবেষকরা বিভাগীয় শিক্ষকদের তত্ত্বাবধানে বিনামূল্যে মানসিক স্বাস্থ্য মূল্যায়ন ও কাউন্সেলিং সেবা প্রদান করেন। এদিন প্রায় ৫০০ জন অংশগ্রহণকারীকে মানসিক স্বাস্থ্য সেবা প্রদান করা হয়।
মেলায় জানানো হয়, বাংলাদেশে মানসিক স্বাস্থ্য সেবার প্রধান দুটি বাধা হলো- সামাজিক কুসংস্কার (স্টিগমা) এবং সেবার অপ্রতুলতা। এই বাধা দূর করতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লিনিক্যাল সাইকোলজি বিভাগ ও বাংলাদেশ ক্লিনিক্যাল সাইকোলজি সোসাইটি ১৯৯৭ সাল থেকে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। দেশের সকল সরকারি হাসপাতালে ক্লিনিক্যাল সাইকোলজিস্ট নিয়োগের প্রয়োজনীয়তার ওপরও গুরুত্বারোপ করা হয়।

